HOW TO BANGADESHI NATION IDENTITY CARD
*নতুন ভোটার হিসাবে করনীয় :
১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।
খ। ধাপসমূহঃ
ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
গ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ
বর্তমানে ফরমের চেহারা এইরূপ (পিডিএফ)। ফরম পূরণের আগে সকল তথ্য সাথে রাখুন
ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন
[তিনটি ধাপে (ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য, বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা) নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হবে। আংশিক ফরম পূরণ করে তা সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বাকি অংশটুকু পূরণ করার সুবিধা রয়েছে। এর জন্য অন্তত একটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।
**স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র:
জাতীয় পরিচয় পত্র (সংক্ষেপে এনআইডি কার্ড, যা আইডি কার্ড নামে বহুল প্রচলিত) হল বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক নথি, যা ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর নথিভুক্ত হতে হয়। তথ্য নথিভুক্ত করণ ও আইডি কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের এনআইডি উইং ২০১৬ সালের অক্টোবরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র উপস্থাপন করে। স্মার্ট কার্ডে একটি ইন্টারগ্রেট সার্কিট কার্ড (আইসিসি) সংযুক্ত আছে যা চিপ কার্ড নামেও পরিচিত। স্মার্টকার্ডে এ চিপ কার্ড মেশিনের সাহায্যে রিড করা যাবে। সেখানে নাগরিকের সব তথ্য সংরক্ষিত আছে। স্মার্ট কার্ডের ডিজাইনে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পাখি, শাপলা ফুল, চা বাগান, স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি
**সুবিধা!
*ভোটার আইডি কার্ড ইতিহাস :
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে বায়োমেট্রিক আইডেনটিফিকেশন বিদ্যমান। সকল বাংলাদেশী যারা ১৮ বছর বয়স বা তার চেয়ে বেশির বয়সী তারা সকলে কেন্দ্রীয় বায়োমেট্রিক তথ্যভান্ডারের সাথে সংযুক্ত, যা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে।
২০১৬ সালের পুর্বে সাধারণ আইডেনটিটি কার্ড সরবরাহ করা হত যেখানে শুধুমাত্র আইডিধারী ব্যক্তির নাম, পিতা ও মাতার নাম, জন্ম তারিখ, আইডি নাম্বার, ছবি ও স্বাক্ষর উল্লেখ ছিল।
*ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য পরিবর্তন :
*জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করনীয় :
*জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা :
*অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন :
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ:
*আপনার ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র পাননি :
আপনারা যারা ভোটার হিসাবে নিবন্ধন হয়েছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর পাননি তারা জাতীয় পরিচয় বিবরণী জানতে “ভোটার তথ্য” মেনুতে গিয়ে আপনার কাছে রক্ষিত ফর্ম নম্বর (রশিদ ফর্ম) এবং আপনার জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর টি জেনে নিন অত:পর “রেজিষ্টার” মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে অন-লাইন সেবার জন্য রেজিষ্টেশন সম্পন্ন করুন।পরবর্তীতে “লগইন” মেনুতে গিয়ে আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে “ডাউনলোড” মেনুতে গিয়ে আপনার পরিচয়পত্র কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।
আপনি কি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র চান?
জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ একটি চলমান প্রক্রিয়া। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু এখনও নিবন্ধিত হননি,আপনার বয়স যদি ১০বছর বা বেশি হয়ে থাকে কিন্তু এখনও ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হননি তাহলে online এ ফরম পূরণ করে আপনার সিডিউল মোতাবেক সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক প্রদানের সময় আপনার কিছু সংযুক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে, যা নিন্মরুপ:
আপনার বয়স যদি চলতি বছরের ১জানুয়ারী বা তার পূর্বে ১৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন
*আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদ করতে চান:
আপনার নিজস্ব তথ্য হালনাগাদ ও অন্যান্য সেবা নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইতোমধ্যে ভোটার হতে হবে এবং এই ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য আপনার বর্তমান কার্ডের নম্বর ও একটি কার্যকর মোবাইল নম্বর আপনার জন্মতারিখ ও ঠিকানা সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন।
ক। ভূমিকা
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন
রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পেতে পারেন
খ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী
*জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদের জন্য কি কি দলিলাদি প্রয়োজন :
১) জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্ত সংশোধনের স্বপক্ষে, ক্ষেত্রমত, নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা দিতে হইবে, যথা :
(২) বিবাহ বা বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য কোন কারণে কোনো মহিলা তাহার নামের সহিত স্বামীর নামের অংশ (টাইটেল) সংযোজন বা বিয়োজন বা সংশোধন করিতে চাহিলে, তাহাকে কাবিননামা/তালাকনামা/মৃত্যু সনদ/ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা/বিবাহ বিচ্ছেদ ডিক্রির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।
(৩) পিতা/মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র (যদি উহাতে পিতা/মাতার নাম উল্লিখিত থাকে) এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।
(৪) পিতা/মাতার নামের পূর্বে “মৃত” অভিব্যক্তিটি সংযোজন বা বিয়োজন করিতে চাহিলে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, পিতা/মাতার মৃত্যু সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা তাহাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ও জীবিত থাকিবার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/কাউনিসলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হইবে।
(৫) ঠিকানা (বাসা/হোল্ডিং/গ্রাম/রাস্তা/ডাকঘর) সংশোধনের ক্ষেত্রে, সঠিক ঠিকানার স্বপক্ষে বাড়ির দলিল/টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিল/বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র/বাড়িভাড়া রশিদের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৬) রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে, উহার স্বপক্ষে ডাক্তারী সনদপত্র জমা দিতে হইবে।
(৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৮) টিআইএন/ড্রাইভিং লাইসেনস নম্বর/পাসপোর্ট নম্বর সংশোধনের ক্ষেত্রে, প্রয়োজনে, টিআইএন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/পাসপোর্টের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৯) অন্যবিধ যে কোনো সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্তরূপ সংশোধনের স্বপক্ষে উপযুক্ত সনদ, দলিল ইত্যাদির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(১০) আবেদনপত্রের সহিত দাখিলকৃত অনুলিপিসমূহ নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ সত্যায়ন করিতে পারিবেন: (ক) সংসদ সদস্য, (খ) স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, (গ) গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা, এবং (ঘ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান।
(১১) অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।
HOW TO BANGADESHI NATION IDENTITY CARD
*নতুন ভোটার হিসাবে করনীয় :
১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।
খ। ধাপসমূহঃ
ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
গ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ
বর্তমানে ফরমের চেহারা এইরূপ (পিডিএফ)। ফরম পূরণের আগে সকল তথ্য সাথে রাখুন
ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন
[তিনটি ধাপে (ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য, বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা) নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হবে। আংশিক ফরম পূরণ করে তা সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বাকি অংশটুকু পূরণ করার সুবিধা রয়েছে। এর জন্য অন্তত একটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।
**স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র:
জাতীয় পরিচয় পত্র (সংক্ষেপে এনআইডি কার্ড, যা আইডি কার্ড নামে বহুল প্রচলিত) হল বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক নথি, যা ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর নথিভুক্ত হতে হয়। তথ্য নথিভুক্ত করণ ও আইডি কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের এনআইডি উইং ২০১৬ সালের অক্টোবরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র উপস্থাপন করে। স্মার্ট কার্ডে একটি ইন্টারগ্রেট সার্কিট কার্ড (আইসিসি) সংযুক্ত আছে যা চিপ কার্ড নামেও পরিচিত। স্মার্টকার্ডে এ চিপ কার্ড মেশিনের সাহায্যে রিড করা যাবে। সেখানে নাগরিকের সব তথ্য সংরক্ষিত আছে। স্মার্ট কার্ডের ডিজাইনে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পাখি, শাপলা ফুল, চা বাগান, স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি
**সুবিধা!
*ভোটার আইডি কার্ড ইতিহাস :
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে বায়োমেট্রিক আইডেনটিফিকেশন বিদ্যমান। সকল বাংলাদেশী যারা ১৮ বছর বয়স বা তার চেয়ে বেশির বয়সী তারা সকলে কেন্দ্রীয় বায়োমেট্রিক তথ্যভান্ডারের সাথে সংযুক্ত, যা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে।
২০১৬ সালের পুর্বে সাধারণ আইডেনটিটি কার্ড সরবরাহ করা হত যেখানে শুধুমাত্র আইডিধারী ব্যক্তির নাম, পিতা ও মাতার নাম, জন্ম তারিখ, আইডি নাম্বার, ছবি ও স্বাক্ষর উল্লেখ ছিল।
*ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য পরিবর্তন :
*জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করনীয় :
*জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা :
*অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন :
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ:
*আপনার ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র পাননি :
আপনারা যারা ভোটার হিসাবে নিবন্ধন হয়েছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর পাননি তারা জাতীয় পরিচয় বিবরণী জানতে “ভোটার তথ্য” মেনুতে গিয়ে আপনার কাছে রক্ষিত ফর্ম নম্বর (রশিদ ফর্ম) এবং আপনার জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর টি জেনে নিন অত:পর “রেজিষ্টার” মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে অন-লাইন সেবার জন্য রেজিষ্টেশন সম্পন্ন করুন।পরবর্তীতে “লগইন” মেনুতে গিয়ে আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে “ডাউনলোড” মেনুতে গিয়ে আপনার পরিচয়পত্র কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।
আপনি কি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র চান?
জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ একটি চলমান প্রক্রিয়া। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু এখনও নিবন্ধিত হননি,আপনার বয়স যদি ১০বছর বা বেশি হয়ে থাকে কিন্তু এখনও ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হননি তাহলে online এ ফরম পূরণ করে আপনার সিডিউল মোতাবেক সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক প্রদানের সময় আপনার কিছু সংযুক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে, যা নিন্মরুপ:
আপনার বয়স যদি চলতি বছরের ১জানুয়ারী বা তার পূর্বে ১৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন
*আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদ করতে চান:
আপনার নিজস্ব তথ্য হালনাগাদ ও অন্যান্য সেবা নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইতোমধ্যে ভোটার হতে হবে এবং এই ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য আপনার বর্তমান কার্ডের নম্বর ও একটি কার্যকর মোবাইল নম্বর আপনার জন্মতারিখ ও ঠিকানা সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন।
ক। ভূমিকা
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন
রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পেতে পারেন
খ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী
*জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদের জন্য কি কি দলিলাদি প্রয়োজন :
১) জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্ত সংশোধনের স্বপক্ষে, ক্ষেত্রমত, নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা দিতে হইবে, যথা :
(২) বিবাহ বা বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য কোন কারণে কোনো মহিলা তাহার নামের সহিত স্বামীর নামের অংশ (টাইটেল) সংযোজন বা বিয়োজন বা সংশোধন করিতে চাহিলে, তাহাকে কাবিননামা/তালাকনামা/মৃত্যু সনদ/ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা/বিবাহ বিচ্ছেদ ডিক্রির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।
(৩) পিতা/মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র (যদি উহাতে পিতা/মাতার নাম উল্লিখিত থাকে) এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।
(৪) পিতা/মাতার নামের পূর্বে “মৃত” অভিব্যক্তিটি সংযোজন বা বিয়োজন করিতে চাহিলে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, পিতা/মাতার মৃত্যু সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা তাহাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ও জীবিত থাকিবার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/কাউনিসলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হইবে।
(৫) ঠিকানা (বাসা/হোল্ডিং/গ্রাম/রাস্তা/ডাকঘর) সংশোধনের ক্ষেত্রে, সঠিক ঠিকানার স্বপক্ষে বাড়ির দলিল/টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিল/বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র/বাড়িভাড়া রশিদের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৬) রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে, উহার স্বপক্ষে ডাক্তারী সনদপত্র জমা দিতে হইবে।
(৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৮) টিআইএন/ড্রাইভিং লাইসেনস নম্বর/পাসপোর্ট নম্বর সংশোধনের ক্ষেত্রে, প্রয়োজনে, টিআইএন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/পাসপোর্টের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৯) অন্যবিধ যে কোনো সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্তরূপ সংশোধনের স্বপক্ষে উপযুক্ত সনদ, দলিল ইত্যাদির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(১০) আবেদনপত্রের সহিত দাখিলকৃত অনুলিপিসমূহ নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ সত্যায়ন করিতে পারিবেন: (ক) সংসদ সদস্য, (খ) স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, (গ) গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা, এবং (ঘ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান।
(১১) অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।
HOW TO BANGADESHI NATION IDENTITY CARD
*নতুন ভোটার হিসাবে করনীয় :
১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।
খ। ধাপসমূহঃ
ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
গ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ
বর্তমানে ফরমের চেহারা এইরূপ (পিডিএফ)। ফরম পূরণের আগে সকল তথ্য সাথে রাখুন
ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন
[তিনটি ধাপে (ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য, বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা) নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হবে। আংশিক ফরম পূরণ করে তা সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বাকি অংশটুকু পূরণ করার সুবিধা রয়েছে। এর জন্য অন্তত একটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।
**স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র:
জাতীয় পরিচয় পত্র (সংক্ষেপে এনআইডি কার্ড, যা আইডি কার্ড নামে বহুল প্রচলিত) হল বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক নথি, যা ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর নথিভুক্ত হতে হয়। তথ্য নথিভুক্ত করণ ও আইডি কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের এনআইডি উইং ২০১৬ সালের অক্টোবরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র উপস্থাপন করে। স্মার্ট কার্ডে একটি ইন্টারগ্রেট সার্কিট কার্ড (আইসিসি) সংযুক্ত আছে যা চিপ কার্ড নামেও পরিচিত। স্মার্টকার্ডে এ চিপ কার্ড মেশিনের সাহায্যে রিড করা যাবে। সেখানে নাগরিকের সব তথ্য সংরক্ষিত আছে। স্মার্ট কার্ডের ডিজাইনে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পাখি, শাপলা ফুল, চা বাগান, স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি
**সুবিধা!
*ভোটার আইডি কার্ড ইতিহাস :
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে বায়োমেট্রিক আইডেনটিফিকেশন বিদ্যমান। সকল বাংলাদেশী যারা ১৮ বছর বয়স বা তার চেয়ে বেশির বয়সী তারা সকলে কেন্দ্রীয় বায়োমেট্রিক তথ্যভান্ডারের সাথে সংযুক্ত, যা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে।
২০১৬ সালের পুর্বে সাধারণ আইডেনটিটি কার্ড সরবরাহ করা হত যেখানে শুধুমাত্র আইডিধারী ব্যক্তির নাম, পিতা ও মাতার নাম, জন্ম তারিখ, আইডি নাম্বার, ছবি ও স্বাক্ষর উল্লেখ ছিল।
*ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য পরিবর্তন :
*জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করনীয় :
*জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা :
*অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন :
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ:
*আপনার ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র পাননি :
আপনারা যারা ভোটার হিসাবে নিবন্ধন হয়েছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর পাননি তারা জাতীয় পরিচয় বিবরণী জানতে “ভোটার তথ্য” মেনুতে গিয়ে আপনার কাছে রক্ষিত ফর্ম নম্বর (রশিদ ফর্ম) এবং আপনার জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর টি জেনে নিন অত:পর “রেজিষ্টার” মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে অন-লাইন সেবার জন্য রেজিষ্টেশন সম্পন্ন করুন।পরবর্তীতে “লগইন” মেনুতে গিয়ে আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে “ডাউনলোড” মেনুতে গিয়ে আপনার পরিচয়পত্র কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।
আপনি কি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র চান?
জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ একটি চলমান প্রক্রিয়া। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু এখনও নিবন্ধিত হননি,আপনার বয়স যদি ১০বছর বা বেশি হয়ে থাকে কিন্তু এখনও ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হননি তাহলে online এ ফরম পূরণ করে আপনার সিডিউল মোতাবেক সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক প্রদানের সময় আপনার কিছু সংযুক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে, যা নিন্মরুপ:
আপনার বয়স যদি চলতি বছরের ১জানুয়ারী বা তার পূর্বে ১৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন
*আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদ করতে চান:
আপনার নিজস্ব তথ্য হালনাগাদ ও অন্যান্য সেবা নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইতোমধ্যে ভোটার হতে হবে এবং এই ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য আপনার বর্তমান কার্ডের নম্বর ও একটি কার্যকর মোবাইল নম্বর আপনার জন্মতারিখ ও ঠিকানা সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন।
ক। ভূমিকা
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন
রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পেতে পারেন
খ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী
*জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদের জন্য কি কি দলিলাদি প্রয়োজন :
১) জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্ত সংশোধনের স্বপক্ষে, ক্ষেত্রমত, নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা দিতে হইবে, যথা :
(২) বিবাহ বা বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য কোন কারণে কোনো মহিলা তাহার নামের সহিত স্বামীর নামের অংশ (টাইটেল) সংযোজন বা বিয়োজন বা সংশোধন করিতে চাহিলে, তাহাকে কাবিননামা/তালাকনামা/মৃত্যু সনদ/ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা/বিবাহ বিচ্ছেদ ডিক্রির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।
(৩) পিতা/মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র (যদি উহাতে পিতা/মাতার নাম উল্লিখিত থাকে) এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।
(৪) পিতা/মাতার নামের পূর্বে “মৃত” অভিব্যক্তিটি সংযোজন বা বিয়োজন করিতে চাহিলে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, পিতা/মাতার মৃত্যু সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা তাহাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ও জীবিত থাকিবার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/কাউনিসলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হইবে।
(৫) ঠিকানা (বাসা/হোল্ডিং/গ্রাম/রাস্তা/ডাকঘর) সংশোধনের ক্ষেত্রে, সঠিক ঠিকানার স্বপক্ষে বাড়ির দলিল/টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিল/বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র/বাড়িভাড়া রশিদের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৬) রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে, উহার স্বপক্ষে ডাক্তারী সনদপত্র জমা দিতে হইবে।
(৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৮) টিআইএন/ড্রাইভিং লাইসেনস নম্বর/পাসপোর্ট নম্বর সংশোধনের ক্ষেত্রে, প্রয়োজনে, টিআইএন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/পাসপোর্টের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(৯) অন্যবিধ যে কোনো সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্তরূপ সংশোধনের স্বপক্ষে উপযুক্ত সনদ, দলিল ইত্যাদির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।
(১০) আবেদনপত্রের সহিত দাখিলকৃত অনুলিপিসমূহ নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ সত্যায়ন করিতে পারিবেন: (ক) সংসদ সদস্য, (খ) স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, (গ) গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা, এবং (ঘ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান।
(১১) অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।
Nam eget nisi mauris. Donec purus lacus, congue eget tortor sed, dapibus pretium ante
Social Plugin